The Greatest Guide To মাথা নোয়াবার নয়
The Greatest Guide To মাথা নোয়াবার নয়
Blog Article
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার মেয়াদের শেষের দিকটা বেশ বিতর্কে ঘেরা ছিল। মূলত যেভাবে তিনি কোভিড মহামারির সময়কালকে সামলেছেন, তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছিল।
ট্রাম্প ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুনর্নির্বাচনের জন্য আবেদন করেছিলেন।[২২১] দায়িত্ব গ্রহণের এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তিনি তার প্রথম পুনর্নির্বাচনী সমাবেশ আয়োজন করেন[২২২] এবং আগস্ট ২০২০-এ আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন লাভ করেন।[২২৩] ট্রাম্পের প্রচারণা অপরাধের ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, দাবি করা হয়েছিল যে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন জয়ী হলে শহরগুলো আইনশৃঙ্খলাহীনতায় নিমজ্জিত হবে।[২২৪] তিনি বারবার বাইডেনের অবস্থান ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন[২২৫][২২৬] এবং বর্ণবৈষম্যমূলক বক্তব্য ব্যবহার করেছেন।[২২৭] ২০২০ সালের শুরুর দিক থেকে, ট্রাম্প নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ ছড়াতে শুরু করেন, প্রমাণ ছাড়াই দাবি করেন যে নির্বাচনে কারচুপি হবে এবং ডাক-ভোটের ব্যাপক ব্যবহার বৃহৎ নির্বাচনী জালিয়াতির জন্ম দেবে।[২২৮][২২৯] তিনি ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের তহবিল বন্ধ করে দেন, বলেছিলেন যে তিনি ডাক-ভোট বৃদ্ধি রোধ করতে চান।[২৩০] তিনি বারবার বলতে অস্বীকার করেছেন যে হেরে গেলে ফলাফল মেনে নেবেন কিনা বা শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবেন কিনা।[২৩১][২৩২]
ছবির ক্যাপশান, প্রেসিডেন্ট নির্বাচন জেতার পর ওয়াশিংটন ডিসিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের সমাবেশে মি. ট্রাম্প।
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
যদিও তার click here প্রতিদ্বন্দ্বীর এই জয় তিনি মেনে নিতে পারেননি। ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি ক্রমাগত ভোট চুরি এবং ব্যাপক নির্বাচনি জালিয়াতির অভিযোগ তুলে এসেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের করা ৬০টারও বেশি মামলা আদালত খারিজ করে দেয়।
ট্রাম্পের বাসস্থল। তার নেতৃত্বে ‘কমোডোর হোটেল’কে পুনর্নির্মাণ করে ‘গ্র্যান্ড হায়াত’-এ রূপান্তরিত করা হয়। এই প্রকল্প তাকে পরিচিতি এনে দেয়।
অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সমর্থকদের বলেছেন, ২০২৪ সালের পাঁচই নভেম্বর ‘আমাদের দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন’ হবে।
ডিগ্রি অর্জনের পরই রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন তিনি। মি. ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন রিয়েল এস্টেট ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য বাবার কাছ থেকে ‘সামান্য’ পরিমাণে ঋণ নিতে হয়েছিল তাকে। এই ঋণের পরিমাণ ছিল ১০ লক্ষ ডলার।
তিনি প্রধান জলবায়ু ও বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে আসেন এবং চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধও শুরু করেন।
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
তার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্টসহ এক ডজনেরও বেশি বিরোধীরা তাকে চ্যালেঞ্জ জানালেও বিতর্কের মঞ্চ এড়িয়ে যান ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পরিবর্তে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিশানা করে ক্রমাগত সমালোচনা করতে থাকেন।
৩ রাষ্ট্রপতি প্রচারণা ৩.১ ২০০০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারণা এবং ২০১১ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইঙ্গিত
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর more info প্রভাব পড়বে?
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।